মাধ্যমিকে ফেল করা মাহাবুব এখন হাবিপ্রবির ছাত্র
আগেই বলে নিচ্ছি আমি কোন সফল মানুষ নই একজন মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান মাত্র। আমাদের সমাজের প্রথা বলে বিসিএস ক্যাডার কিংবা সফল উদ্যোক্তা কিংবা পকেট ভর্তি কারি কারি টাকা না হওয়া পর্যন্ত নিজের জীবনের গল্প লেখা উচিত না । জানিনা আমিই একমাত্র ব্যক্তি কিনা সমাজের রীতিনীতির তোয়াক্কা না করে শূন্য পকেটে অনার্স প্রথম বর্ষে অধ্যানরত অবস্থায় অনুপ্রেরণার গল্প লিখছি। ও হ্যাঁ আরেকটি কথা আগেই বলে রাখি আমার এই গল্পটি কোন বুয়েট,কুয়েট ঢাবি, জাবি, রাবিতে চান্স প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরও নয়! এ গল্প উওরবঙ্গের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বিদ্যাপীঠ হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ( হাবিপ্রবি ) স্নাতক প্রথম বর্ষের অর্থনীতি বিভাগে স্থান পাওয়া একজন সেকেন্ড টাইমারের। বলছিলাম মেহেদী হাসান মাহাবুবের কথা! যেকিনা মাধ্যমিক পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার পরেও নিজের স্বপ্নকে তাড়া করে চান্স পেয়েছেন দেশের সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে। আজকের পর্বে থাকছে মেহেদী হাসান মাহাবুবের স্বপ্ন জয়ের গল্প।
মোঃ মেহেদী হাসান মাহাবুবের বাসা পঞ্চগড়ের বোদা উপজেলায়। তাঁর বাবা পেশায় রাজমিস্ত্রী এবং মা গৃহীনি। তিন বোন ও এক ভাই মিলে পরিবারের সদস্য সংখ্যা মোটে ছয়জন। তাঁর বাবা অভাব অনাটনের মাঝেও চেষ্টা করেছেন সব ছেলে মেয়েদের লেখাপড়া শেখাতে। দুই বোনের বিয়ে হয় উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করার পরপরেই। আর ঠিক সেসময় থেকে পরিবারের আর্থিক অবস্থা আরো খারাপ হয়ে বলে জানায় মাহাবুব !
" আমি তখন সবে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ি। বাসা থেকে স্কুলের দূরত্ব প্রায় ২ কি.মি । বাসা থেকে প্রতিদিন ১০ টাকা করে দিত স্কুল যাওয়া আসা করার জন্য। কিন্তু আমি হেঁটে যেতাম সবসময়। আর টাকা বাঁচিয়ে টিফিন খেতাম। মাঝে মাঝে বন্ধুদের দেখে খুব শখ হতো একটা লাল সাইকেল কেনার। বাবাকে বলেছিলাম আমার ইচ্ছার কথা! কিন্তু বাবা সামনের মাসে কিনে দিবেন বলতেন সব সময় "!
" আমার এ গল্প বোধহয় তাদের জন্য যারা স্কুল কিংবা কলেজ জীবনে বোর্ড পরীক্ষায় অকৃতকার্য হওয়ার পরেও দেশের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন দেখে তাদের জন্য! কিংবা যারা স্কুল বা কলেজ জীবনে লেখাপড়ার খরচ জোগাতে হিমশিম খাচ্ছেন অথবা নিজে রোজগার করে লেখাপড়া করছেন তাদের জন্য।
আমি এ বিষয়টি বুঝতে পেরেছিলাম এসএসসি পরীক্ষা চলাকালীন স্কুল বন্ধ থাকা সময়টিতে। তখন আমার এলাকায় রোপা ধান লাগানোর মৌসুম ছিলো। এলাকার লোকদের সাথে এক মাস রোপা লাগালাম অন্যের জমিতে। আমার জীবনের প্রথম রোজগারের টাকায় পছন্দের লাল সাইকেল কিনে নিয়েছিলাম। সেবারের পর থেকে বুঝে গিয়েছিলাম মধ্যবিত্ত পরিবারের শখ পূরণের একমাত্র মাধ্যম নিজে রোজগার করে শখ পূরণ করা।
যাইহোক এভাবেই সংগ্রাম করতে করতে ক্লাস নাইনে উঠলাম। হঠাৎ নিজেকে খুব বড় হয়ে গেছি বড় হয়ে গেছি এরকম আবিষ্কার করলাম। একটা ভাব চলে আসলো নিজের মধ্যে। নবম শ্রেণিতে ভুলে গেলাম নিজের অবস্থান। ভুলে গেলাম মা বাবা পঞ্চাশ ছুঁই ছুঁই পরিবারের জন্য সারাদিন রোদে পুড়ে সংগ্রাম করে যাওয়া রাজমিস্ত্রী মাত্র।
আমাকে পেয়ে বসলো আড্ডাবাজি আর সিনেমার নেশা। সারা বছর সিনেমা আড্ডা বন্ধুদের সাথে আড্ডায় কাটিয়ে দিলাম। লেখাপড়া গোল্লায় বাসায় কারো কথা শুনতাম না। যখন যা ভালো লাগত তাই করতাম। বছর শেষে পড়াশুনা বাদে সব হলো । এদিকে ফাইনাল পরীক্ষা আসন্ন চোখে অন্ধকার দেখলাম ফলাফল যা হওয়ার তাই! ফেইল করলাম দুই বিষয়ে। অনেকে কষ্টে আব্বাকে নিয়ে স্কুলে গেলাম প্রধান শিক্ষককে অনেক কাকুতি মিনতির পর দশম শ্রেণিতে প্রমোশন দিয়েছিলেন। সেদিন ফেরার পথে আব্বা কিছু কথা বলেছিলেন যা আজও ভুলিনি। এরপর ক্লাস টেনে সব ভুলে আবারও পড়াশুনায় মন দিলাম সারা বছর প্রচুর পড়লাম টেস্ট পরীক্ষাগুলো অনেক ভালো দিলাম এস এস সি ও ভালোই দিয়েছিলাম। রেজাল্টের অপেক্ষায় থাকলাম।
মাধ্যমিক পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের দিনটি ছিলো ২০১৫ সালের ৩০ই মে। এখনও স্মৃতিতে রোমন্থন সেইদিনটি।
এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল নেওয়ার জন্য অনেক আত্মবিশ্বাস নিয়ে গিয়েছিলাম স্কুলে। যাওয়ার সময় মিষ্টি কেনার জন্য মায়ের কাছ টাকাও নিয়েও গিয়েছিলাম। রেজাল্ট আসবে ১ টার পরে তবুও অনেক আগেই গিয়ে বসে আড্ডা দিচ্ছিলাম বন্ধুদের সাথে। তখনও জানতাম না আর কয়েক ঘণ্টা পরে আমার জীবনের সবচেয়ে কঠিন সময় আসতে চলেছে।
আসলে কখনো মাথায় আসেনি আমি অকৃতকার্য হবো। যাই হোক রেজাল্ট একটু আগে নেওয়ার জন্য বার বার ওয়েবসাইটে চোখ রাখতে শুরু করতেছিলাম কিন্তু প্রথমে সার্ভার বিজি দেখাচ্ছিলো। হাতের পাশাপাশি হার্টটাও কাঁপতেছিলো সমান তালে। হঠাৎ করেই দেখলাম রেজাল্ট চলে আসছে ফেইলড ইন ওয়ান সাবজেক্ট!
নিজের চোখকে যেন এক মুহুর্তের জন্য বিশ্বাস করতে পারছিলাম না! কিভাবে সম্ভব আমার পিছনেও যে আমার কপি করে লিখছে সেও পাশ করেছে অথচ আমি ফেইল!
বার বার ওয়েবসাইট চেক করলাম কিন্তু প্রতিবার একই রেজাল্ট দেখালো!
বন্ধুবান্ধব সবাই ভালো রেজাল্ট করে স্কুলের বারান্দায় উল্লাসে ফেটে পড়েছে। কারো দেখার সময় নেই আমি অঝোরে কাঁদছি!
তখন হঠাৎ চোখের সামনে আপুকে লক্ষ করলাম আমার রেজাল্ট জানতে আপু ছুটে এসেছে। স্কুলের বারান্দায় বসে এক কোনায় বসে কাঁদছিলাম আর বার বার রেজাল্ট চেক করছিলাম আপু এসে আমাকে জিজ্ঞেস করলেন 'কিরে রেজাল্ট কি? আমি কাঁদো কাঁদো গলায় বললাম ফেইল দেখাচ্ছে।
কিছু বুঝে উঠার আগেই আপু আমার হাত থেকে ফোনটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে আমাকে ফেলে চলে আসলেন!
আমি অঝোরে কেঁদেই যাচ্ছি। কেউ দেখার নেই হঠাৎ চোখের সামনে আব্বাকে আবিষ্কার করলাম। আর ভাবলাম হয়তো আজকেই আমার জীবনের শেষ দিন কিন্তু আব্বা কিছুই বললেন না আমার ঘাড়ে আলতো হাত রেখে বললেন সাইকেলে উঠ বাবা! বাড়ি চল তোর আম্মা খুব টেনশন করছে।
সেদিন বাসায় আসতে আসতে রাস্তায় যত পরিচিত মানুষ দেখেছি আর জীবনে কখনো হয়তো আমি বাসায় ফেরার সময় এতো মানুষ দেখি নাই।
সেদিনের পর যেন আমার পুরো জীবন টাই এলোমেলো হয়ে গেল। সবকিছু আর আগের মতো ছিলো না। আশেপাশের লোকজন প্রকৃতি সব কিছু অচেনা লাগছিলো।
রেজাল্টের পরেরদিন একরাশ হতাশা নিয়ে অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও আব্বার সাথে দেখা করতে গেলাম স্কুলের প্রধান শিক্ষকের সাথে। তিনি সব কিছু শুনে আমাকে বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে বললেন। বোর্ড চ্যালেঞ্জ করতে গেলাম এক কম্পিউটারের দোকানে। যা যা করা লাগে কম্পিউটারের দোকানদারকে সব করে আসতে বলে টাকা দিয়ে চলে এসেছিলাম। এরপর
এখনও মনে আছে সেদিনের পর ৯৫ দিন আমি ঘর থেকে বের হইনি সারা দিন রুমে বসে অঝোরে কেঁদেছি আর রেজাল্ট পরিবর্তনের আশায় দিন গুনেছি । কিন্তু রেজাল্ট আর আসেনি।
অবশেষে আমি ছোট আপু ও দুলাভাই মিলে দিনাজপুর বোর্ডে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম । আর শিক্ষা বোর্ডে গিয়ে জানতে পারলাম আমার রোল নাম্বার দিয়ে কোন চ্যালেঞ্জ অনলাইনে সাবমিট হয়নি। ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছিল সমস্যাটি ছিল সেট নৈর্ব্যক্তিক সেটকোড জনিত। তবে তখন আর কিছুই করার ছিল না। বোর্ড চেয়ারম্যান আবার পরীক্ষা দিতে বললেন।
এর মধ্যে কতো জন কতো কিছুই না বলেছেন সে কথা না হয় গোপনই থাক। তবে
যাদের কে কলিজার বন্ধু বান্ধব ভাবতাম তারা এ সময়টাতে একটি বার খোঁজ নেওয়ার প্রয়োজন মনে করেনি এটাই হয়তো প্রকৃতির নিয়ম।
জীবন আপু, আব্বা, আম্মা সবসময় অনুপ্রেরণা দিতেন পাশে থাকতেন এর মধ্যে সম্পূর্ণ ২০১৫ সালটি কেটে যায় নাটকীয়ভাবে একাকী রুমের মধ্যে।
২০১৬ তে পরীক্ষা দিলাম পাশও করলাম। খুব ছোট একটি কলেজে ভর্তি হলাম।
সবসময় মন খারাপ থাকতো ভালো কলেজে পড়তে পারছি না বলে। এরপর থেকেই সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার স্বপ্ন বুনতে লাগলাম। কলেজে কম যেতাম তবে অনলাইনে বেশী সময় দিতাম ইংরেজীতে বরাবরই ভালো ছিলাম সেটাই পুঁজি করে এগোতে লাগলাম। ২০১৮ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিলাম এবং সৃষ্টিকর্তার অশেষ রহমতে পাশ করলাম! ফলাফল খুব ভালো না হলেও একদম খারাপ ছিলোনা (৪.২৯)। কমার্সে ছিলাম তাই বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিলো। এরপর অনেক চেষ্টা করেও কোচিং করতে পারলাম না নানা কারণে। নিজেই বাসায় বসে প্রস্তুতি নিতে লাগলাম। ৪ টি ভার্সিটিতে বিবিএ ইউনিটে ফরম তুললাম। ফলাফল যা হওয়ার তাই কোথাও চান্স পেলাম না।
এরপর বন্ধুবান্ধব পরিচিত আত্মীয় স্বজনদের আবার কানাকানি শুরু হলো! এর মাঝে ন্যাশনালে আবেদন পর্যন্ত করিনি। তবুও আমি হারতে রাজি ছিলাম না। অনুপ্রেরণা ছিল ২০১৫ সালের ব্যর্থতা।
অবশেষে বড় আপুর চেষ্টায় একটি কোচিং সেন্টারে ভর্তি হলাম এবং বিভাগ পরিবর্তন করে ঘ ইউনিটের প্রস্তুতি নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিলাম। এরপর আমার পক্ষে যতটা সম্ভব নিজের সেরাটা দিয়ে পড়লাম। এবারও ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি ইউনিটে পরীক্ষা দিলাম। যার মধ্যে ২ টি তে অপেক্ষমান তালিকায় ছিলাম।
হাবিপ্রবিতে শেষ পরীক্ষা ছিল তাই বাবাকে সাথে নিয়ে গিয়েছিলাম পরীক্ষা দিতে । মসজিদে গিয়ে নামাজ পড়ে পরীক্ষা দিতে গিয়েছিলাম।পরীক্ষা আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো দিয়েছিলাম। পরীক্ষা দিয়ে এসে দেখি আব্বা তখনও মসজিদে বসে দোয়া দরুদ পড়ছেন। সেদিন কেন জানি মনে হয়েছিল এবার আর খালি হাতে ফিরতে হবে না বাসায়।
এরপর আর কোথাও ভর্তি পরীক্ষা ছিলনা। তাই হাবিপ্রবি শেষ ভরসা ছিলো তখন। তাই রেজাল্টের অপেক্ষায় ছিলাম। রেজাল্টের দিন রাতে ওয়াজ মাহফিলে চলে গেলাম রাত বারোটায় ওয়েবসাইটে রেজাল্ট পেলাম ডি ইউনিটে ৭৫ তম হয়েছি। নিজের চোখেকে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না সবার আগে আপুকে ফোন দিয়ে অঝোরে কাঁদলাম তবে সেদিনের কান্না ছিল তৃপ্তির কান্না। দিন শেষে আজ আমিও একটা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী। তবে আমার যুদ্ধ সবে শুরু হয়েছে। সামনে আরো অনেক বাউন্সার সামলানো বাকি! এখনও সংগ্রাম করছি নিয়মিত দারিদ্র্যতার সাথে তবে স্বপ্ন দেখি একজন অর্থনীতিবিদ হওয়ার। আমি জানি আমার লক্ষ্যের কথা শুনে অনেকেই শব্দ করে হাসবেন। আমি চাই তারা হাসুক বিকট শব্দে যাতে আমার ঘুম হারাম হয়ে যায় "।
সেই মাহাবুব ২০১৫ তে মাধ্যমিকে ফেল করার পরও এতদূর আসতে পারবে তা কজন ই বা ভেবেছিলো।
মেহেদী হাসান মাহাবুব সর্বশেষ স্কুল কলেজে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে বলেন, "আজকে যারা স্কুল কলেজে ফেল করেছেন কিংবা খারাপ ফলাফল করছেন কিংবা জিপিএ কম কিংবা সেকেন্ড টাইম প্রিপারেশন নিচ্ছেন কিংবা দারিদ্র্যের নির্মিম কশাঘাতে হতাশ হচ্ছেন তাদের উদ্দেশ্য বলছি দয়া করে একটা রেজাল্ট, একটা পরীক্ষা, একটা ব্যার্থতা দিয়ে কখনো নিজের সক্ষমতা বিচার করবেন না। দয়া করে জীবনটাকে নষ্ট করবেন না । কে কি বললো কে কি ভাবলো তা নিয়ে না ভেবে নিজের সাথে যুদ্ধ করুন! চেষ্টা করুন নিন্দুকদের কথাগুলো নিজের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণা মনে করে নীরবে আপনি আপনার কাজ করুন ইনশাল্লাহ আপনি আপনার গন্তব্যে নিশ্চই পৌঁছাবেন একদিন।
– লালমনিরহাট বার্তা নিউজ ডেস্ক –- ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতার ওপর হামলা চালাতে পারে দখলদার ইসরায়েল
- আফগানিস্তানে রাস্তাঘাটের নামকরণ হবে ধর্মীয় মূল্যবোধ অনুযায়ী
- ভারতে তিন বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
- হিজবুল্লাহর তিন কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
- কাহারোলে বস্তায় সবজি চাষ করে সাফল্য
- শেষ সময়েও একা ছিলেন মনি কিশোর
- যে কারণে শিক্ষানবিশ পুলিশ সুপারদের সমাপনী কুচকাওয়াজ স্থগিত
- ২৯ হাজার তরুণকে দেওয়া হবে ফ্রিল্যান্সিং প্রশিক্ষণ
- সবচেয়ে বড় ও উঁচু পিরামিডের চূড়ায় জীবন্ত কুকুর, অবাক বিশ্ব
- তিস্তার ভাঙনে দিশেহারা নদী পাড়ের মানুষ
- কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীতে ভটভটি উল্টে এক গরু ব্যবসায়ী নিহত
- ছাত্রাবাসে ফেরার পথে সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থীর মৃত্যু
- চোর ধরিয়ে দিলে পুরস্কারের ঘোষণা বেরোবি প্রক্টরের
- বিচারপতিদের অপসারণের ক্ষমতা ফিরল সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলে
- রংপুর বিভাগে শ্রেষ্ঠ শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির, প্রধান শিক্ষক শিউলি
- হিলি বন্দর দিয়ে ডিম আমদানি করতে না পারার অভিযোগ
- ইউটিউবে দেখে বস্তায় আদা চাষে ঝুঁকছেন নীলফামারীর কৃষকরা
- ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সকে ১১টি ল্যাডার গাড়ি হস্তান্তর
- চাকরিচ্যুতদের পুনর্বহালসহ দুর্নীতিবাজদের আইনের আওতায় আনার দাবি
- প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সংলাপে গণফোরাম
- নির্ধারিত আগে সময়ের আগে মাদ্রাসা ছুটি দিয়ে চলে যান সুপার
- মাঠে মাঠে আগাম ধান কাটার উৎসব কৃষকের
- তৈরি পোশাক শিল্পখাত এখন স্থিতিশীল : বিজিএমইএ
- হাবিপ্রবিতে তিন দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন
- কাজে আসছে না ১৫৩ কোটি টাকার সেতু-সড়ক
- পীরগাছা থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
- পীরগাছায় শতবর্ষী বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
- ২০২৫ সালের সরকারি ছুটির তালিকা
- ভাওয়াইয়া ইনস্টিটিউট হচ্ছে চিলমারীতে
- সাকিবের দেশে ফেরা নিয়ে নতুন শঙ্কা
- ১৩ বছর পর চাকরি ফিরে পেলেন প্রধান শিক্ষক
- সাবেক পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক গ্রেফতার
- ১৪৪ ধারা প্রত্যাহার, স্বাভাবিক হচ্ছে রাঙ্গামাটি
- নামাজের সময়সূচি: ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- দুর্গাপূজায় ভারতে ইলিশ পাঠাবে বাংলাদেশ
- দুইজন একসঙ্গে সালাম দিলে কে উত্তর দেবেন?
- নামাজের সময়সূচি: ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- নামাজের সময়সূচি: ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- সাবেক শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন গ্রেফতার
- নামাজের সময়সূচি: ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতে ইলিশ রপ্তানি
- নামাজের সময়সূচি: ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪
- এবছর রংপুরের তিন নদীতে ধরা পড়েছে সাড়ে ৩০০ মেট্রিক টন ইলিশ
- চাল রপ্তানির ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল ভারত
- সাবেক নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাঙ্গীর আলম গ্রেফতার
- কলেজছাত্রীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, গ্রেফতার ৬
- উজানের ঢলে বাড়ছে তিস্তার পানি, উত্তরে বন্যার আশঙ্কা
- লালমনিরহাটে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন
- সরকারের কাছে চাকরির বয়সসীমা বৃদ্ধির প্রতিবেদন জমা দিল কমিটি
- উজানের ঢলে প্লাবিত উত্তরের ৪ জেলা